Latest

Friday, April 22, 2022

Bengali Banjonsondhi Free PDF Download ।। বাংলা ব্যাঞ্জনসন্ধি সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা

 Bengali Banjonsondhi Free PDF Download

Bengali Banjonsondhi Free PDF Download
Bengali Banjonsondhi Free PDF Download


নমস্কার বন্ধুরা আজকে আমি তোমাদের সাথে শেয়ার করছি Bengali Banjonsondhi Free PDF Download ।। বাংলা ব্যাঞ্জনসন্ধি সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা ।
 
আশা করছি বন্ধুরা বাংলা ব্যাঞ্জনসন্ধি সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা এই বিষয়টি তোমাদের খুব কাজে আসবে কারো বিভিন্ন পরীক্ষায় এখান থেকে নানান প্রশ্ন এসে থাকে । তাই বন্ধুরা দেরি না করে পড়ে নাও Bengali Banjonsondhi । আর প্রয়োজনে নীচের ডাউনলোড লিঙ্ক থেকে Bengali Banjonsondhi PDF টি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করে নিজের কাছে রেখে দাও ।

বাংলা সন্ধি

ব্যঞ্জনসন্ধি

১। ব্যঞ্জনসন্ধি কাকে বলে ?
উঃ- ব্যঞ্জনধ্বনির সঙ্গে ব্যঞ্জনধ্বনির অথবা ব্যঞ্জনধ্বনির সঙ্গে স্বরধ্বনির কিংবা স্বরধ্বনির সঙ্গে ব্যঞ্জনধ্বনির মিলনে যে সন্ধি হয় তাকে ব্যঞ্জনসন্ধি বলে।
উদাহরণ - দিক্ + অন্ত = দিগন্ত

বর্ণ বিশ্লেষণ করলে হয় -
দ+ই+ক+অ+ন+ত+অ - প্রথম পদের শেষে থাকা ব্যঞ্জনবর্ণ 'ক' এর সঙ্গে পরপদের প্রথমে থাকা স্বরবর্ণ 'অ' এর সন্ধি হয়ে ‘গ’ হয়েছে ।

 স্বরসন্ধির মত ব্যঞ্জনসন্ধিরও বেশ কতকগুলি সূত্র আছে যেগুলি জানলে আমাদের সমস্ত প্রকার ব্যঞ্জনসন্ধি আয়ত্তে এসে যাবে সেই সূত্রগুলি নিম্নে বর্ণিত হল -

ব্যঞ্জনধ্বনি + ব্যঞ্জনধ্বনি
সূত্র - ১ : পূর্বপদ এর শেষ ধ্বনি যদি বর্গের প্রথম ধ্বনি অর্থাৎ ক্, চ্, ট্, ত্, প্ হয় এবং পরবর্তী শব্দের প্রথম ধ্বনিটি যদি বর্গের তৃতীয়(গ্, জ্, ড্, দ্, ব্), চতুর্থ(ঘ্, ঝ্, ঢ্, ধ্, ভ), পঞ্চমধ্বনি(ঙ, ঞ, ণ, ন, ম) অথবা য্, র্, ল্, ব্, হ্ হয় তাহলে পূর্ববর্তী বর্গের প্রথম ধ্বনি বা বর্ণের স্থানে সেই বর্গের তৃতীয় ধ্বনি বা বর্ণ হয়।
উদাহরণ -
বাক্ + দান = বাগদান 
ঋক + বেদ = ঋগ্বেদ
সৎ + ভাব = সদ্ভাব

সূত্র - ২ : পূর্বপদ এর শেষে যদি বর্গের প্রথম ধ্বনি অর্থাৎ ক্, চ্, ট্, ত্, প্ থাকে এবং পরপদের প্রথমে যদি যদি বর্গের পঞ্চম ধ্বনি অর্থাৎ ঙ, ঞ, ণ, ন, ম থাকে তাহলে পূর্বপদের শেষে থাকা বর্ণগুলি সেই বর্গেরই পঞ্চম বর্ণে রূপান্তরিত হয়।
উদাহরণ -
বাক্ + ময় = বাঙময়
জগৎ + নাথ = জগন্নাথ
চিৎ + ময় = চিন্ময়

সূত্র - ৩ : পূর্বপদের শেষে 'ম্' এবং পরপদের প্রথমে 'ন্' থাকলে দুইয়ে মিলে 'ন্ন' হয়।
উদাহরণ -
সম্ + নিহিত = সন্নিহিত
সম্ + ন্যাস = সন্ন্যাস

সূত্র - ৪ : পূর্বপদ-এর শেষ বর্ণ 'ত্' বা 'দ্' হলে এবং পরপদের প্রথম বর্ণ 'হ' হলে সন্ধিবদ্ধ অবস্থায় দুটি বর্ণই পৃথক রূপ ধারণ করে। 'ত্' বা 'দ্' হয়ে যায় 'দ্' এবং 'হ' হয় 'ধ' । উভয় মিলে 'দ্ধ' হয়।
উদাহরণ -
উৎ + হার = উদ্ধার
উৎ + হৃতি = উদ্ধৃতি

সূত্র - ৫ : পূর্বপদের শেষে যদি 'ত্' বা 'দ্' থাকে এবং পরপদের প্রথমে যদি 'চ' বা 'ছ' থাকে তাহলে 'ত্' বা 'দ্' স্থানে 'চ্' হয়। এবং পরপদে থাকা 'চ' বা 'ছ'- এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে 'চ্চ' বা 'চ্ছ' হয়।
উদাহরণ -
সৎ + চরিত্র = সচ্চরিত্র
চলৎ + চিত্র = চলচ্চিত্র
উৎ + চারণ = উচ্চারণ
উৎ + ছেদ = উচ্ছেদ

সূত্র - ৬ : পূর্বপদের শেষে যদি 'ত্' বা 'দ্' থাকে এবং পরপদের প্রথমে যদি 'জ' বা 'ঝ' থাকে তাহলে 'ত্' বা 'দ্' স্থানে 'জ' হয়। এবং পরপদে থাকা 'জ' বা 'ঝ'- এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে 'জ্জ' বা 'জ্ঝ' হয়।
উদাহরণ -
উৎ + জ্বল = উজ্জ্বল
কুৎ + ঝটিকা = কুজ্ঝটিকা
যাবৎ + জীবন = যাবজ্জীবন

সূত্র - ৭ : পূর্বপদের শেষে যদি 'ত্' বা 'দ্' থাকে এবং পরপদের প্রথমে যদি 'ট' বা 'ঠ' থাকে তাহলে 'ত্' বা 'দ্' স্থানে 'ট' হয়। এবং পরপদে থাকা 'ট' বা 'ঠ'- এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে 'ট্ট' বা 'টঠ' হয়।
উদাহরণ -
তদ্ + টীকা = তট্টীকা
বৃহৎ + ঠাকুর = বৃহটঠাকুর

সূত্র - ৮ : পূর্বপদের শেষে যদি 'ত্' বা 'দ্' থাকে এবং পরপদের প্রথমে যদি 'ড্' থাকে তাহলে 'ত্' বা 'দ্' স্থানে 'ড্' হয়। এবং পরপদে থাকা 'ড্'- এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে 'ড্ড' হয়।
উদাহরণ -
উৎ + ডীন = উড্ডীন
উৎ + ডয়ন = উড্ডয়ন

সূত্র - ৯ : পূর্বপদের শেষে যদি 'ত্' বা 'দ্' থাকে এবং পরপদের প্রথমে যদি 'ল' থাকে তাহলে 'ত্' বা 'দ্' স্থানে 'ল্' হয়। এবং পরপদে থাকা 'ল্'- এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে 'ল্ল' হয়।
উদাহরণ -
উৎ + লিখিত = উল্লিখিত
তদ্ + লোক = তল্লোক

সূত্র - ১০ : পূর্বপদের শেষে যদি 'ত্' বা 'দ্' থাকে এবং পরপদের প্রথমে যদি 'শ' থাকে তাহলে 'ত্' বা 'দ্' স্থানে 'চ্' হয়। এবং 'শ্'- এর জায়গায় 'ছ' হয়।
উদাহরণ -
উৎ + শ্বাস = উচ্ছ্বাস
উৎ + শৃঙ্খল = উচ্ছৃঙ্খল

সূত্র - ১১ : পূর্বপদের শেষে যদি 'চ' বা 'জ' থাকে এবং পরপদের প্রথমে যদি 'ণ' বা 'ন' থাকে তাহলে 'ণ' বা 'ন' স্থানে 'ঞ' হয়।
উদাহরণ - 
যজ্ + ন = যজ্ঞ 
রাজ + নী = রাজ্ঞী

সূত্র - ১২ : পূর্বপদের শেষে যদি 'ন' থাকে এবং পরপদের প্রথমে যদি 'শ', 'ষ', 'স' কিংবা 'হ' থাকে তাহলে 'ন' স্থানে 'ং' হয়।
উদাহরণ -
হিন্ + সা = হিংসা
দন্ + শন্ = দংশন

সূত্র - ১৩ : পূর্বপদের শেষে যদি 'ষ্' থাকে এবং পরপদের প্রথমে যদি 'ত' বা 'থ' থাকে তাহলে তা যথাক্রমে 'ট' এবং 'ঠ' - এ রূপান্তরিত হয়।
উদাহরণ -
বৃষ + তি = বৃষ্টি
ষষ্ + থ = ষষ্ঠ

সূত্র - ১৪ : পূর্বপদের শেষে যদি 'ত্ (ৎ)' বা 'দ্' থাকে এবং পরপদের প্রথমে যদি 'ন' বা 'ম' থাকে তাহলে 'ত' এবং 'দ' স্থানে 'ন' হয়।
উদাহরণ -
মৃৎ + ময় = মৃন্ময়
জগৎ + নাথ = জগন্নাথ

সূত্র - ১৫ : পূর্বপদ এর শেষে যদি বর্গের প্রথম ধ্বনি (ক্, চ্, ট্, ত্, প্) থাকে এবং পরপদের প্রথমে যদি 'ন' থাকে তাহলে প্রথম ধ্বনি বা বর্ণের স্থানে সেই বর্গেরই তৃতীয় বা পঞ্চম ধ্বনি হয়।
উদাহরণ - 
দিক্ + নাঙ = দিকনাঙ

সূত্র - ১৬ : পূর্বপদ-এর শেষে যদি বর্গের প্রথম ধ্বনি থাকে এবং পরপদের প্রথমে যদি 'ম্' থাকে তাহলে প্রথম ধ্বনির জায়গায় সেই বর্গেরই তৃতীয় বা পঞ্চম ধ্বনি হয়।
উদাহরণ -
ষট্ + মাত্র = ষণ্মাত্র
প্রাক্ + মাতা = প্রাগমাতা

সূত্র - ১৭ : পূর্বপদের শেষে যদি 'ম' থাকে এবং পরপদের প্রথমে যদি অন্তঃস্থ ধ্বনি (য্, র্, ল্, ব্) বা উষ্মধ্বনি (শ্, ষ্, স্, হ্ )থাকে তাহলে 'ম' স্থানে 'ং' হয়।
উদাহরণ -
সম্ + হার = সংহার
কিম্ + বা = কিংবা
প্রিয়ম্ + বদা = প্রিয়ংবদা

সূত্র - ১৮ : পূর্বপদের শেষে যদি 'সম্' উপসর্গ থাকে এবং পরপদের প্রথমে যদি 'কৃত' বা 'কার' থাকে তাহলে 'ম' স্থানে 'ং' হয় এবং 'স' - এর আগম ঘটে।
উদাহরণ -
সম্‌ + কৃত = সংস্কৃত
সম্‌ + করণ = সংস্করণ

সূত্র - ১৯ : পূর্বপদের শেষে যদি 'পরি' উপসর্গ থাকে এবং পরপদের প্রথমে যদি 'কৃত' বা 'কার' থাকে তাহলে 'ষ' - এর আগম ঘটে।
উদাহরণ –
পরি + কার = পরিষ্কার
পরি + কৃত = পরিষ্কৃত

সূত্র - ২০ : পূর্বপদের শেষে যদি বর্গের তৃতীয় বা চতুর্থ ধ্বনি থাকে এবং পরপদের প্রথমে যদি বর্গের প্রথম বা দ্বিতীয় ধ্বনি কিংবা 'শ' , 'ষ' , 'স' থাকে তাহলে তৃতীয় বা চতুর্থ ধ্বনির জায়গায় সেই বর্গেরই প্রথম ধ্বনি বা বর্ণ হয়।
উদাহরণ -
তদ্ + কাল = তৎকাল
ক্ষুধ্ + পিপাসা = ক্ষুৎপিপাসা ( এখানে 'ৎ' - কে 'ত' হিসেবে ধরা হয়ে থাকে )

‌‌ স্বরধ্বনি + ব্যঞ্জনধ্বনি

সূত্র : পূর্বপদের শেষে যদি 'অ', 'আ', 'ই', বা 'উ' থাকে এবং পরপদের প্রথমে যদি 'ছ' থাকে তাহলে 'ছ'-এর জায়গায় চ্ছ' হয় ।
উদাহরণ -
অনু + ছেদ = অনুচ্ছেদ
তরু + ছায়া = তরুচ্ছায়া
ভাষা + ছন্দ = ভাষাচ্ছন্দ
মুখ + ছবি = মুখচ্ছবি

ব্যঞ্জনধ্বনি + স্বরধ্বনি

সূত্র : পূর্বপদের শেষে যদি বর্গের প্রথম ধ্বনি বা বর্ণ থাকে এবং পরপদের প্রথমে যদি কোন স্বরধ্বনি থাকে তাহলে বর্গের প্রথম ধ্বনি বা বর্ণের স্থানে সেই বর্গেরই তৃতীয় বর্ণ হয় ।
উদাহরণ -
অচ্ + অন্ত = অজন্ত
বাক্ + ঈশ্বরী = বাগীশ্বরী
ষট্ + আনন = ষড়ানন
পৃথক্ + অন্ন‌ = পৃথগন্ন

নিপাতনে সিদ্ধ ব্যঞ্জনসন্ধি

এতক্ষণ আমরা সূত্র অনুযায়ী ব্যঞ্জনসন্ধি শিখলাম কিন্তু কিছু কিছু ব্যঞ্জনসন্ধি আছে যেগুলি কোন সূত্র মেনে হয় না এদের বলা হয় নিপাতনে সিদ্ধ ব্যঞ্জনসন্ধি। এগুলি ব্যতিক্রমী।
উদাহরণ -
বন + পতি = বনস্পতি
বৃহৎ + পতি = বৃহস্পতি
মনস্ + ইষা = মনীষা
হিনস্ + অ = সিংহ
আ + পদ = আস্পদ
গো + পদ = গোষ্পদ
আ + চর্য = আশ্চর্য
বিশ্ব + মিত্র = বিশ্বামিত্র
পর + পর = পরস্পর
এক + দশ = একাদশ
প্রায় + চিত্ত = প্রায়শ্চিত্ত
দিব্ + লোক = দ্যুলোক
ষট্ + দশ = ষোড়শ
হরি + চন্দ্র = হরিশচন্দ্র
পুমস্ + লিঙ্গ = পুংলিঙ্গ

খাঁটি বাংলা ব্যঞ্জনসন্ধি
বেশ কিছু বাংলা সন্ধি আছে যেগুলি সংস্কৃত সন্ধির নিয়ম মেনে হয় না সেগুলিকে খাঁটি বাংলা ব্যঞ্জনসন্ধি বলা হয়।

স্বরধ্বনি + ব্যঞ্জনধ্বনি
সূত্র: খাঁটি বাংলা ব্যঞ্জনসন্ধির ক্ষেত্রে পূর্ব পদের শেষে থাকা স্বরধ্বনিটি লোপ পায়।
উদাহরণ -
কাঁচা + কলা = কাঁচকলা
মিশি + কালো = মিশকালো
ঘোড়া + দৌড় = ঘোড়দৌড়
মাসি + তুতো = মাসতুতো

ব্যঞ্জনধ্বনি + স্বরধ্বনি
সূত্র - ১ : খাঁটি বাংলা ব্যঞ্জন সন্ধির ক্ষেত্রে পূর্ব পদে থাকা ব্যঞ্জন ধ্বনি বা বর্ণটি লোপ পায়।
উদাহরণ -
জগৎ + বন্ধু = জগবন্ধু ( সংস্কৃতে - জগদ্বন্ধু)
জগৎ + জীবন = জগজীবন ( সংস্কৃতে - জগজ্জীবন)

সূত্র - ২ : পূর্বপদের শেষে যদি বর্গের প্রথম বা দ্বিতীয় ধ্বনি থাকে এবং পরপদের প্রথমে যদি বর্গের তৃতীয় বা চতুর্থ ধ্বনি থাকে তাহলে বর্গের প্রথম বা দ্বিতীয় ধ্বনির জায়গায় সেই বর্গেরই তৃতীয় ধ্বনি বা বর্ণ হয়।
উদাহরণ -
পাঁচ + জন = পাঁজ্জন
ডাক্ + ঘর = ডাগঘর

সূত্র - ৩ : পূর্বপদের শেষে যদি বর্গের তৃতীয় বা চতুর্থ ধ্বনি কিংবা 'ন' থাকে তাহলে সন্ধির সময় সেই বর্গেরই পঞ্চম ধ্বনি বা বর্ণ হয়।
উদাহরণ -
রাঁধ্ + না = রান্না
কাঁদ্ + না = কান্না

সূত্র - ৪ : পূর্বপদ এর শেষে যদি 'র্' থাকে তাহলে পরপদের প্রথমে থাকা ব্যঞ্জনধ্বনিটির দ্বিত্ব হয়।
উদাহরণ -
কর্ + তাল = কত্তাল
চার + দিক = চাদ্দিক

সূত্র - ৫ : পূর্বপদের শেষে যদি 'চ' থাকে এবং পরপদের প্রথমে যদি 'স্' বা 'শ্' থাকে তাহলে 'চ্' ধ্বনির জায়গায় 'স্' বা 'শ্' হয়।
উদাহরণ -
পাঁচ্ + শ = পাঁশশ
পাঁচ্ + সের = পাঁসসের

সূত্র - ৬ : পূর্বপদের শেষে যদি 'ৎ (ত্)' থাকে এবং পরপদের প্রথমে যদি 'স্' থাকে তাহলে উভয়ে মিলে 'চ্ছ' হয়।
উদাহরণ -
বৎ + সর = বচ্ছর
কুৎ + সিত = কুচ্ছিত

আজকের PDF টি ডাউনলোড করতে নীচের লিঙ্কে ক্লিক করো - Download PDF Here

ধন্যবাদ

যেকোনো চাকরীর পরীক্ষার স্টাডি মেটিরিয়ালস বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে আসুন আমাদের সাইটে । এখানে আপনারা বিনামূল্যে সমস্ত PDF ফাইল ডাউনলোড করতে পারেন ।