Latest

Thursday, April 21, 2022

Bengali Sorosondhi Free PDF Download ।। বাংলা স্বরসন্ধি সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা

 Bengali Sorosondhi Free PDF Download

Bengali Sorosondhi Free PDF Download
Bengali Sorosondhi

নমস্কার বন্ধুরা আজকে আমি তোমাদের সাথে শেয়ার করব Bengali Sorosondhi Free PDF Download ।। বাংলা স্বরসন্ধি সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা ।
আশা করছি তোমাদের কাজে আসবে । ভালো লাগলে লাইক, কমেন্ট করো আর প্রয়োজনে নীচের লিঙ্ক থেকে PDF টি সংগ্রহ করে নিজের কাছে রেখে দাও । দেখে নাও BENGALI SOROSONDHI ।



বাংলা সন্ধি

১। সন্ধি কাকে বলে ?
উঃ- সন্ধি হল দুটি পদের মিলন । পূর্বপদের শেষ ধ্বনি এবং পরপদের প্রথম ধ্বনি পরস্পর মিলিত হয়ে শব্দ তৈরি করার যে প্রক্রিয়া সেই প্রক্রিয়াকে বলে সন্ধি।

২। সন্ধি বিচ্ছেদ কাকে বলে ?
উঃ- সন্ধিবদ্ধ কোন শব্দকে যখন দুটি পদে বিভক্ত করে দেখানো হয় তখন তাকে বলে সন্ধি বিচ্ছেদ।

সন্ধির ক্ষেত্রে যে দুটি বর্ণের সন্ধি হয় তাদের প্রথম টিকে পূর্ববর্ণ এবং পরেরটিকে পরবর্ণ বলে।

৩। বাংলা ভাষায় সন্ধি কয় প্রকার ও কি কি ?
উঃ- বাংলা ভাষায় সন্ধি প্রধানত তিন প্রকার। যথা - (১) স্বরসন্ধি । (২) ব্যঞ্জন সন্ধি । (৩) বিসর্গ সন্ধি।

স্বরসন্ধি

১। স্বরসন্ধি কাকে বলে ?

উঃ- স্বরধ্বনির সঙ্গে স্বরধ্বনির মিলনে যে সন্ধি হয়, তাকেই বলা হয় স্বরসন্ধি।
উদাহরণ - নীল + আকাশ = নীলাকাশ

বর্ণ বিশ্লেষণ করলে হয় = ন+ঈ+ল+অ+আ+ক+আ+শ+অ - প্রথম পদের শেষ বর্ণ ‘অ’ এর সঙ্গে পরপদের প্রথম বর্ণ ‘আ’ এর সন্ধি হয়ে ‘আ’ হয়েছে {অ + আ = আ(া)}।

 স্বরসন্ধির বেশ কতকগুলি সূত্র আছে যেগুলি জানলে আমাদের সমস্ত প্রকার স্বরসন্ধি আয়ত্তে এসে যাবে সেই সূত্রগুলি নিম্নে বর্ণিত হল -

একই বর্ণের সন্ধির ক্ষেত্রে সেই বর্ণের দীর্ঘরূপ ব্যবহৃত হয় , যেমন - অ+অ=আ/ই+ই=ঈ/উ+উ=ঊ এছাড়াও - অ+আ= আ / আ+অ=আ / ই+ঈ=ঈ /ঈ+ই=ঈ / উ+ঊ=ঊ / ঊ+উ=ঊ হয়।

সূত্র - ১ : ‘অ’- কার কিংবা 'আ'- কারের পর 'অ'- কার কিংবা 'আ'-কার থাকলে সন্ধিবদ্ধ অবস্থায় "আ" হয়ে যায়। 'আ'-কার পূর্ববর্ণে যুক্ত হয়।

উদাহরণঃ - 
 অ +অ = আ                                            
জীব + অনু = জীবাণু 
  
অন্য + অন্য = অন্যান্য  
অ+আ = আ
জল + আশয় = জলাশয়
গ্রন্থ + আগার = গ্রন্থাগার
আ+আ = আ
বিদ্যা + আয়তন = বিদ্যায়তন
পরীক্ষা + আগার = পরীক্ষাগার

সূত্র - ২ : 'ই' - কার কিংবা 'ঈ'-কারের পর 'ই'-কার কিংবা দীর্ঘ 'ঈ'-কার থাকলে উভয়ে মিলে 'ঈ'-কার হয় । ওই 'ঈ'-কার পূর্ববর্ণে যুক্ত হয়।
উদাহরণঃ - 
 ই + ই = ঈ 
গিরি + ইন্দ্র = গিরীন্দ্র 
অতি + ইব = অতীব 
ই + ঈ = ঈ
পরি + ঈক্ষা = পরীক্ষা
অধি + ঈশ = অধীশ
ঈ + ই = ঈ 
বলী + ইন্দ্র = বলীন্দ্র 
মহী + ইন্দ্র = মহীন্দ্র 
ঈ + ঈ = ঈ
গোপী + ঈশ্বর = গোপীশ্বর
মহী + ঈশ্বর = মহীশ্বর

সূত্র - ৩ : 'উ' -কার কিংবা 'ঊ'-কারের পর 'উ'-কার কিংবা 'ঊ' -কার থাকলে উভয়ে মিলে 'ঊ' -কার হয়। ওই 'ঊ' -কার পূর্ববর্ণে যুক্ত হয়।
উদাহরণঃ - 
 উ+উ = ঊ 
ভানু + উদয় = ভানূদয় 
কটু + উক্তি = কটূক্তি 
উ+ঊ = ঊ
তনু + ঊর্ধ্ব = তনূর্ধ্ব
লঘু + ঊর্মি = লঘূর্মি

সূত্র - ৪ : 'অ' -আর কিংবা 'আ'-কারের পর 'ই'-কার বা 'ঈ'-কার থাকলে উভয়ে মিলে 'এ'-কার হয়ে যায়। এবং সেই 'এ'-কার পূর্ববর্ণের সঙ্গে যুক্ত হয়।
উদাহরণঃ - 
অ + ই = এ 
দেব + ইন্দ্র = দেবেন্দ্র 
শুভ + ইচ্ছা = শুভেচ্ছা 
অ + ঈ = এ
গণ + ঈশ = গণেশ
পরম + ঈশ্বর = পরমেশ্বর
আ + ই = এ 
মহা + ইন্দ্র = মহেন্দ্র 
যথা + ইষ্ট = যথেষ্ট 
আ + ঈ = এ
মহা + ঈশ = মহেশ
মহা + ঈশ্বর = মহেশ্বর

সূত্র - ৫ : 'অ' কার কিংবা 'আ' কারের পর উ- কার কিংবা ঊ- কার থাকলে উভয়ে মিলে 'ও' কার হয় এবং সেই 'ও' কার পূর্ববর্ণে যুক্ত হয়।
উদাহরণঃ - 
অ + উ = ও 
সূর্য + উদয় = সূর্যোদয় 
মাঘ + উৎসব = মাঘোৎসব 
অ+ঊ = ও
গৃহ + ঊর্ধ্ব = গৃহোর্ধ্ব
চল + ঊর্মি = চলোর্মি
আ + উ = ও 
মহা + উৎসব = মহোৎসব 
গঙ্গা + উদক = গঙ্গোদক
আ + ঊ = ও
মহা + ঊর্মি = মহোর্মি

সূত্র - ৬ : 'অ' কার কিংবা 'আ' কারের পর ঋ- কার থাকলে উভয়ে মিলে 'অর্' হয় । 'অর্' - এর 'অ' পূর্ববর্ণে যুক্ত হয় এবং 'র্' 'রেফ' হয়ে পরবর্ণের মস্তকে যুক্ত হয়।
উদাহরণঃ - 
অ + ঋ = অর্ 
দেব + ঋষি = দেবর্ষি 
সপ্ত + ঋষি = সপ্তর্ষি 
আ + ঋ = অর্
রাজা + ঋষি = রাজর্ষি
উত্তম + ঋণ = উত্তমর্ণ

করণ তৎপুরুষ সমাসে 'অ'-কার কিংবা 'আ'-কারের পর 'ঋত' শব্দ থাকলে 'অ' কিংবা 'আ' এবং 'ঋ' মিলে 'আর্' হয়, 'আ' পূর্ববর্ণে যুক্ত হয় এবং 'র' 'রেফ' হয়ে পরবর্ণের মস্তকে যুক্ত হয় ।
যেমন - শীত + ঋত = শীতার্ত ক্ষুধা + ঋত = ক্ষুধার্ত

সূত্র - ৭ : 'অ' কার কিংবা 'আ' কারের পর 'এ'- কার কিংবা 'ঐ'- কার থাকলে উভয়ে মিলে 'ঐ' কার হয় এবং সেই 'ঐ' কার পূর্ববর্ণে যুক্ত হয়।
উদাহরণঃ – 
অ + এ = ঐ  
জন + এক = জনৈক  
সর্ব + এব = সর্বৈব 
অ + ঐ = 
মত + ঐক্য = মতৈক্য
রাজ + ঐশ্বর্য = রাজৈশ্বর্য
আ + ঐ = ঐ
মহা + ঐশ্বর্য = মহৈশ্বর্য
আ + এ = ঐ 
তথা + এব = তথৈব
সদা + এব = সদৈব

সূত্র - ৮ : 'অ' কার কিংবা 'আ' কারের পর 'ও'- কার কিংবা 'ঔ'- কার থাকলে উভয়ে মিলে 'ঔ' কার হয় এবং সেই 'ঔ' কার পূর্ববর্ণে যুক্ত হয়।
উদাহরণঃ - 
অ + ও = ঔ 
বন + ওষধি = বনৌষধি  
জল + ওকা = জলৌকা
অ + ঔ = ঔ 
হিত + ঔষধ = হিতৌষধ
আ + ও = ঔ
মহা + ওষধি = মহৌষধি
আ + ঔ =  
মহা + ঔষধ = মহৌষধ

সূত্র - ৯ : 'ই' ,'ঈ' ভিন্ন স্বরবর্ণ পরে থাকলে 'ই' বা 'ঈ' এর স্থানে 'য্' হয় আর এই 'য্' ( য-ফলা হয়ে ) পূর্ববর্ণে যুক্ত হয় ও পরের স্বর 'য্-ফলা' যুক্ত হয়ে বর্ণের সাথে মিলিত হয়।

 ই + অ = য / ই + আ = যা / ই + উ = যু / ই + ঊ = যূ / ই + এ = যে / ই + ঐ = যৈ / ঈ + অ = য / ঈ + আ = যা ।
উদাহরণঃ-
ই + অ = য   
যদি + অপি = যদ্যপি   
প্রতি + অহ = প্রত্যহ  
অতি + উচ্চ = অত্যুচ্চ
ই + আ = যা
ইতি + আদি = ইত্যাদি
অতি + আচার = অত্যাচার
ই + উ = যু
ই+ঊ = যূ
প্রতি + ঊষ = প্রত্যুষ
ই + এ = মে
প্রতি + এক = প্রত্যেক
ই + ঐ = যৈ
  
অতি + ঐশ্বর্য = অত্যৈশ্বর্য  
ঈ +অ = য
নদী + অম্বু = নদ্যম্বু
ঈ + আ = যা
নদী + আদি = নদ্যাদি

সূত্র - ১০ : 'উ' ,'ঊ' ভিন্ন স্বরবর্ণ পরে থাকলে 'উ' বা 'ঊ' এর স্থানে 'ব্' হয় ( অন্তঃস্থ ব ) আর এই 'ব্' ( ব্-ফলা হয়ে ) পূর্ববর্ণে যুক্ত হয় ও পরের স্বর 'ব্'-ফলা' যুক্ত হয়ে বর্ণের সাথে মিলিত অবস্থায় বসে।

উ+অ = ব / উ+আ = বা / উ+ই = বি / উ+ঈ = বী / উ+এ = বে / ঊ+আ = বা
উদাহরণঃ- 
উ + অ = ব  
পশু + অধম = পশ্বধম  
সু + অল্প = স্বল্প 
উ + আ = বা
সু + আগত = স্বাগত
পশু + আদি = পশ্বাদি
উ + ই = বি
অনু + ইত = অন্বিত
উ + ঈ = বী
  
তনু + ঈ = তন্বী  
উ + এ = বে
অনু + এষণ = অন্বেষণ
ঊ + আ = বা
বধূ + আদি = বধ্বাদি

সূত্র - ১১ : 'ঋ' ভিন্ন স্বরবর্ণ পরে থাকলে 'ঋ' এর স্থানে 'র্' হয় আর এই 'র্' ( র্-ফলা হয়ে ) পূর্ববর্ণে যুক্ত হয় ও পরের স্বর 'র্'-ফলা' যুক্ত হয়ে বর্ণের সাথে মিলিত অবস্থায় বসে।
 ঋ+অ = র / ঋ+আ = রা / ঋ+ই = রি / ঋ+ঈ = রী / ঋ+উ = রু / ঋ+ঐ = রে
উদাহরণঃ-   
ঋ + অ = র
পিতৃ + অনুমতি = পিত্রনুমতি 
ঋ + আ = রা
পিতৃ + আলয় = পিত্রালয়
ঋ + ই = রি
পিতৃ + ইচ্ছা = পিত্রিচ্ছা
ঋ + ঈ = রী  
নেতৃ + ঈ = নেত্রী  
ঋ + উ = রু
পিতৃ + উপদেশ = পিত্রুপদেশ
ঋ + ঐ = রে
পিতৃ + ঐশ্বর্য = পিত্রৈশ্বর্য

সূত্র - ১২ : স্বরবর্ণ পরে থাকলে 'এ' স্থানে 'অয়্' হয়। 'অ' পূর্ববর্ণে যুক্ত হয় আর 'য়্' পরের স্বরের সাথে যুক্ত হয়।
উদাহরণঃ- 
 অ + অ = অয়
নে + অন = নয়ন 
শে + অন = শয়ন

সূত্র - ১৩ : স্বরবর্ণ পরে থাকলে 'ঐ' স্থানে 'আয়্' হয়। 'আ' পূর্ববর্ণে যুক্ত হয় আর 'য়্' পরের স্বরের সাথে মিলিত হয়।
উদাহরণঃ- 
ঐ + অ = আয়
নৈ + অক = নায়ক 
গৈ + অক = গায়ক

সূত্র - ১৪ : স্বরবর্ণ পরে থাকলে 'ও' স্থানে 'অব্' হয়। 'অ' পূর্ববর্ণে যুক্ত হয় আর 'ব্' পরের স্বরের সাথে মিলিত হয়।
উদাহরণঃ- 
ও + অ = অব 
ভো + অন = ভবন 
পো + অন = পবন
ও + এ = অবে
গো + এষণা = গবেষণা

সূত্র - ১৫ : স্বরবর্ণ পরে থাকলে 'ঔ' স্থানে 'আব্' হয়। 'আ' পূর্ববর্ণে যুক্ত হয় আর 'ব্' পরের স্বরের সাথে মিলিত হয়।
উদাহরণঃ- 
ঔ + অ = আব  
পৌ + অক = পাবক  
ঔ + ই = আবি
নৌ + ইক = নাবিক
ঔ + উ = আবু
ভৌ + উক = ভাবুক

নিপাতনে সিদ্ধ স্বরসন্ধি
 এতক্ষণ আমরা সূত্র অনুযায়ী স্বরসন্ধি শিখলাম কিন্তু কিছু কিছু স্বরসন্ধি আছে যেগুলি কোন সূত্র মেনে হয় না এদের বলা হয় নিপাতনে সিদ্ধ স্বরসন্ধি, এগুলি ব্যতিক্রমী।

উদাহরণঃ -
গো + ইন্দ্র = গবেন্দ্র 
 শুদ্ধ + ওদন = শুদ্ধোদন 
 অক্ষ + ঊহিণী = অক্ষৌহিণী
কুল + অটা = কুলটা 
 গো + অক্ষ = গবাক্ষ 
 মার্ত + অণ্ড = মার্তণ্ড(সূর্য)
স্ব + ঈর = স্বৈর
দশ + ঋণ = দশার্ণ 
 সার + অঙ্গ = সারঙ্গ ( মৃদঙ্গ বিশেষ )
সার + অঙ্গ = সারাঙ্গ ( মুনি বিশেষ )

খাঁটি বাংলা স্বরসন্ধি

সূত্র - ১ : চলিত ভাষায় সন্ধিতে পরবর্তী শব্দের আগের স্বরের লোপ হয়।
উদাহরণঃ-      করিতে + আছি = করিতেছি 
                    যা + ইচ্ছে + তাই = যাচ্ছেতাই

সূত্র - ২ : ক্ষেত্রবিশেষে -অ'-কার কিংবা 'আ'-কারের পর 'ঈ'-কার থাকলে উভয়ে মিলে 'এ'-কার হয়ে যায়। 
 উদাহরণঃ- ঢাকা + ঈশ্বরী = ঢাকেশ্বরী
                নাগ + ঈশ্বর = নাগেশ্বর

সূত্র - ৩ : 'অ'-কারান্ত শব্দের সঙ্গে প্রত্যয় রূপে 'এক' যুক্ত হলে সন্ধিতে আগের স্বরের লোপ হয়ে যায়।
উদাহরণঃ-      বার + এক = বারেক 
                     আধ + এক = আধেক

সূত্র - ৪ : 'অ'-কার ভিন্ন অন্য স্বরবর্ণ থাকলে 'এ' কার লোপ পায় । এটা 'এক' এবং 'এর' ক্ষেত্রে ঘটে।
উদাহরণঃ-     গুটি + এক = গুটিক, 
                   খানি + এক = খানিক,
                    রাম + এর = রামের

সূত্র - ৫ : কোন কোন ক্ষেত্রে 'ই'-কার বা 'ঈ'-কারের পর 'ঈ'-কার বা 'ই'-কার থাকলে উভয় মিলে 'ঈ'- কার হয়।
উদাহরণঃ- দিল্লি + ঈশ্বর = দিল্লীশ্বর,
                কাশী + ঈশ্বরী = কাশীশ্বরী

সূত্র - ৬ : 'অ'-কার বা 'আ'-কারের পর 'উ'-কার বা 'ঊ'-কার থাকলে উভয়ে মিলে 'ও'-কার হয়ে যায়।
উদাহরণঃ-      চিতোর + উদ্ধার = চিতোরোদ্ধার,
                    ঝুলন + উৎসব = ঝুলনোৎসব

সূত্র - ৭ : তৎসম শব্দের নিয়ম অনুসারেও বাংলা স্বরসন্ধি হয়। 
যেমন-      ন্যাকা + আমি = ন্যাকামি, 
               মিতা + আলি = মিতালি


আজকের BENGALI SOROSONDHI বিষয়ের PDF টি ডাউনলোড করতে নীচের ডাউনলোড বটনে ক্লিক করো - Download PDF Here